ভুতের গল্প ৫৭ ইহুদী আর রোহিঙ্গাদের মিলে প্রায় ৬০ লক্ষ ভুত (ভয়ঙ্কর)
আমরা ভদ্র লোক বনাম রোহিঙ্গা
লেখকঃ ডন চৌধুরী ( এডমিন )
.
একবিংশ শতাব্দী , আমরা বাস করছি সভ্যতার চরম সীমারেখায় , আমাদের সভ্যতার কানুন আমাদের কে অমরতা বাদে সব দিয়েছে . আমরা ইচ্ছা করলে সহজেই দুনিয়া ধ্বংস করে দিতে পারি বারংবার ।
এত কিছু সত্ত্বেও আমদের আত্মকেন্দ্রিকতা
আমাদের শুধু পিছনে নিয়ে যাচ্ছে , বানরের তৈলাক্ত বাশের অঙ্কের মত যতটুকু
না উপরে উঠছি আমাদের মানবিকতা তার থেকে নিচে নেমে যাচ্ছে .... এবং শুধু
নামছেই ।
সময় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ সমাপ্তি কাল ১৯৪৯ ,
পৃথিবীকে ঘুচিয়ে নেবার সময় । যুদ্ধে বিধ্বস্ত পরাজিত জার্মানি নিজেদের প্রচণ্ড প্রতাপ হারিয়ে স্লান হয়ে গেছে ।
গঠন হল জাতিসঙ্ঘ
উদ্দেশ যুদ্ধে বিধ্বস্ত জাতিগুলকে একত্রিত করে আবার নিজেদের মত করে পথচলা শুরু করা ।
যুদ্ধের সময় বন্দি শিবিরে নাৎসি বাহিনির হাতে ৬০ লক্ষ ইহুদির মৃত্যু নাড়া দিয়ে গেল পাষণ্ড হৃদয় ।
অতপর ইউরোপিয়ানদের জন্য ক্রমেই প্রচণ্ড এক আপদ হয়ে উঠতে লাগলো ইহুদি জাতি ।
ইহুদিদের জন্য আলাদা আবাস ভুমি চাই , চারিদিকে রব উঠতে থাকল !
প্রস্তাব গেল জাতিসঙ্ঘে কিন্তু গোল বাধল ইউরোপের কোন দেশ নিজেদের এক ফোটা ভুমি ছাড়তে নারাজ ।
অবশেষে এগিয়ে এল ইংল্যান্ড তাদের অধিনে তখনো অর্ধ দুনিয়ার কর্তিত ।
তোমরা আরব কাজেই তোমাদের আরবে ফিরে যেতে হবে ধুয়ো তুলে দখল করে নেওয়া হল জেরুজালেম , গঠন হল ইসরায়েল বিতাড়িত হল প্যালেস্টাইন বাসি ।
তার পর অনেক জল গড়িয়েছে ধীরে ধীরে ইসরায়েল একটা ফ্রাঙ্কেনাইস্তা ইন হয়ে উঠলো । খুন করল কয়েক লক্ষ নিরীহ প্যালেস্টাইনবাস ীকে ।
সারা পৃথিবী চুপ , নিরাপত্তার দোহায় দিয়ে নিজেদের হাত রাঙ্গিয়ে নিল আরও ।
সময় ২০১৫
সাগর পথে মালয়শিয়া , ইন্দোনেশিয়া পাড়ি জমানোর সময় ৭০০ অভিবাসী উদ্ধার তাদের অধিকাংশ রোহিঙ্গা ও বাংলাদেশি ।
বাংলাদেশিরা না হয় কাজের খোজে যায় আপনি একবার ভেবে দেখেছেন রোহিঙ্গারা কেন যায় ।
তাদের না আছে দেশ , না আছে ঘর ... আপনি বাস করছেন কিনা সভ্য জগতে যেখানে ২৫ লক্ষ মানুষ কোন দেশের বাসিন্দাই নয় !!! সেলুকাস
তারা চায় ভূখণ্ড , তারা চাই জাতীয়তাবাদ ।
আজ রোহিঙ্গারা বার্মার নাগরিক না বলে তাদের উপর চলছে চরম অত্যাচার আবার তারা বাংলাদেশি নাগরিক নয় বলে সীমান্ত থেকে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে মিত্ত্যুর মুখে ।
নাহ , রোহিঙ্গাদের নিয়ে আমাদের কোন স্বার্থ নেয় ।
নেই রোহিঙ্গাদের কোন প্রচার যন্ত্র , তারা মূর্খ মানুষ । তাদের পিছনে দৌড়ে কোন লাভ নেই কাজেই জাতিসঙ্ঘ , ও আই সি মুখে কুলুপ এঁটে বশে আছে ।
কেন এই নীরবতা , কেমন সভ্যতার কথা বলে আমরা মুখে ফেনা তুলি । ভালই তো ছিল হোমোসফিয়ানদের শৈশব ... হে আলিমুল গায়েব আমাদের কে আমাদের অরণ্য ফিরিয়ে দাও ।
আজ আমি শপথ করছি , নিশ্চয় শেষ বিচারের দিন আমাদের এই নিরবতার বিচার হবেই।
সেদিন হাত উচু করে কোন অর্ধ নগ্ন নারী বলবেনা , আমদির এক্তু খাতি দেন আমার বাচা ২দিন না খায়ি রয়েছে ।
লেখকঃ ডন চৌধুরী ( এডমিন )
.
একবিংশ শতাব্দী , আমরা বাস করছি সভ্যতার চরম সীমারেখায় , আমাদের সভ্যতার কানুন আমাদের কে অমরতা বাদে সব দিয়েছে . আমরা ইচ্ছা করলে সহজেই দুনিয়া ধ্বংস করে দিতে পারি বারংবার ।
এত কিছু সত্ত্বেও আমদের আত্মকেন্দ্রিকতা
সময় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ সমাপ্তি কাল ১৯৪৯ ,
পৃথিবীকে ঘুচিয়ে নেবার সময় । যুদ্ধে বিধ্বস্ত পরাজিত জার্মানি নিজেদের প্রচণ্ড প্রতাপ হারিয়ে স্লান হয়ে গেছে ।
গঠন হল জাতিসঙ্ঘ
উদ্দেশ যুদ্ধে বিধ্বস্ত জাতিগুলকে একত্রিত করে আবার নিজেদের মত করে পথচলা শুরু করা ।
যুদ্ধের সময় বন্দি শিবিরে নাৎসি বাহিনির হাতে ৬০ লক্ষ ইহুদির মৃত্যু নাড়া দিয়ে গেল পাষণ্ড হৃদয় ।
অতপর ইউরোপিয়ানদের জন্য ক্রমেই প্রচণ্ড এক আপদ হয়ে উঠতে লাগলো ইহুদি জাতি ।
ইহুদিদের জন্য আলাদা আবাস ভুমি চাই , চারিদিকে রব উঠতে থাকল !
প্রস্তাব গেল জাতিসঙ্ঘে কিন্তু গোল বাধল ইউরোপের কোন দেশ নিজেদের এক ফোটা ভুমি ছাড়তে নারাজ ।
অবশেষে এগিয়ে এল ইংল্যান্ড তাদের অধিনে তখনো অর্ধ দুনিয়ার কর্তিত ।
তোমরা আরব কাজেই তোমাদের আরবে ফিরে যেতে হবে ধুয়ো তুলে দখল করে নেওয়া হল জেরুজালেম , গঠন হল ইসরায়েল বিতাড়িত হল প্যালেস্টাইন বাসি ।
তার পর অনেক জল গড়িয়েছে ধীরে ধীরে ইসরায়েল একটা ফ্রাঙ্কেনাইস্তা
সারা পৃথিবী চুপ , নিরাপত্তার দোহায় দিয়ে নিজেদের হাত রাঙ্গিয়ে নিল আরও ।
সময় ২০১৫
সাগর পথে মালয়শিয়া , ইন্দোনেশিয়া পাড়ি জমানোর সময় ৭০০ অভিবাসী উদ্ধার তাদের অধিকাংশ রোহিঙ্গা ও বাংলাদেশি ।
বাংলাদেশিরা না হয় কাজের খোজে যায় আপনি একবার ভেবে দেখেছেন রোহিঙ্গারা কেন যায় ।
তাদের না আছে দেশ , না আছে ঘর ... আপনি বাস করছেন কিনা সভ্য জগতে যেখানে ২৫ লক্ষ মানুষ কোন দেশের বাসিন্দাই নয় !!! সেলুকাস
তারা চায় ভূখণ্ড , তারা চাই জাতীয়তাবাদ ।
আজ রোহিঙ্গারা বার্মার নাগরিক না বলে তাদের উপর চলছে চরম অত্যাচার আবার তারা বাংলাদেশি নাগরিক নয় বলে সীমান্ত থেকে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে মিত্ত্যুর মুখে ।
নাহ , রোহিঙ্গাদের নিয়ে আমাদের কোন স্বার্থ নেয় ।
নেই রোহিঙ্গাদের কোন প্রচার যন্ত্র , তারা মূর্খ মানুষ । তাদের পিছনে দৌড়ে কোন লাভ নেই কাজেই জাতিসঙ্ঘ , ও আই সি মুখে কুলুপ এঁটে বশে আছে ।
কেন এই নীরবতা , কেমন সভ্যতার কথা বলে আমরা মুখে ফেনা তুলি । ভালই তো ছিল হোমোসফিয়ানদের শৈশব ... হে আলিমুল গায়েব আমাদের কে আমাদের অরণ্য ফিরিয়ে দাও ।
আজ আমি শপথ করছি , নিশ্চয় শেষ বিচারের দিন আমাদের এই নিরবতার বিচার হবেই।
সেদিন হাত উচু করে কোন অর্ধ নগ্ন নারী বলবেনা , আমদির এক্তু খাতি দেন আমার বাচা ২দিন না খায়ি রয়েছে ।
Subscribe to:
Post Comments
(
Atom
)
No comments :
Post a Comment